বন্যার আগ্রাসন কেড়ে নিয়েছে অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসা।
গত সপ্তাহ থেকে বৃষ্টি / পাহাড়ি ঢল জনজীবনে দুর্ভোগ তৈরি করে।
রাতে রাতে বাড়তে থাকে সুরমা নদীর পানি।
হাওর বন্যায় বিলীন,
ঘর-বাড়ি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পানিতে নির্জিত।
অর্ধ লক্ষ মানুষ দিশেহারা এখন।
নিরাপদ পানির ব্যবস্থা নেই, নেই বিদ্যুৎ সুবিধা।
২৫-৩০ আশ্রয় কেন্দ্র বন্যা বেষ্টনীর মধ্যে রয়েছে।
স্বপ্ন আর ইচ্ছে গুলো লুটোপুটি খেলছে বারবার।
ইতিমধ্যে, বিভিন্ন পানি বাহিত রোগ দেখা দিয়েছে।
চিকিৎসা সুবিধা না থাকায় সাধারণ মানুষের ভোগান্তির শেষ নেই।
যেখানে বাস, ট্রাক, মাইক্রো, সিএনজি পিঁপড়ার দলের মতো যাতায়াত করত সেখানে চলছে নৌকা।
সুনামগঞ্জ শহর ও উপজেলার অলিতে-গলিতে পানির ঢেউ আঁচড়ে পড়ছে।
সিলেটের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বহু ঘর বাড়িতে ঢুকে পড়েছে পানি।
ব্যহত হচ্ছে সরকারি ও বেসরকারি অফিস আদালতের কার্যক্রম।
যতোটুকু ত্রাণ তৎপরতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে তা জনসংখ্যা অনুপাতে খুবই অপ্রতুল।
সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে আসার আহবান চেতনায় সাহিত্যের।
আব্দুল মতিন – সম্পাদক, চেতনা বিডি ডটকম।